নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানো (Defense Guide)
নির্ধারিত স্থানে পৌছার সংগে সংগে প্রার্থী যে টেস্টের সম্মুখীন হয় সেটা হচ্ছে নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানো। এটা ঠিক অফিসিয়াল কোন টেস্ট নয়। তবে এর গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ পরবর্তী প্রতিটি টেস্টে প্রার্থীর নিজেকে খাপ খাওয়ানোর সাফল্যের প্রভাব এতে লক্ষ্য করা যাবে।
নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর লক্ষ্যে করণীয় কাজগুলো হল-
১.বাসা থেকে রওয়ানা দেয়ার সময় আরামদায়ক অথচ শোভন, শালীন রং ও ডিজাইনের জামা-জুতা পরিধান করে রওয়ানা হতে হয়।
২.সেনাবাহিনীতে যেহেতু চুল ছোট রাখে, সেহে
তু ’কল আপ লেটার’ পাওয়ার পর পরই চুল ছোট করে ফেলা ভাল।
৩.নির্ধারিত স্থানে নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ আগে পৌছাতে পারলে একটু সুবিধা পাওয়া যায়। সেটা হচ্ছে পরবতী সময় যারা আসবে তাদেরকে স্বাগত জানাবার সুবিধা। ঐ রকম এক
টা অপরিচিত স্থানে যে স্বাগত জানাবে তাকে সবাই পছন্দ করবে এটা জানা কথা। অর্থাৎ এই টেকনিকের মাধ্যমে অন্য প্রতিযোগীদের নিকট তুমি তোমাকে গ্রহণীয় করে তুলতে পা
রছ।
৪.এতাপূর্বে উপস্থিত প্রার্থীদের সংগে স্মিতহাস্যে সম্ভাষণ জানাবে এবং পরিচিত হতে হবে। এ পর্যfয়ে কোন মাধ্যম ব্যবহার করা উচিত নয়। নিজেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে সবার সংগে পরিচিত হবে।
৫.প্রার্থী যদি মনে মনে ভাবে যে, এই পরিচিত হওয়া, প্রতিযোগীদের মনে দাগ কাটতে পারা, প্রতিযোগিদেরকে পিকনিকের মেজাজে মাতিয়ে রাখা প্রকৃত পক্ষেই একটা পরীক্ষা, তবে সে এতে কৃতকার্য হতে পারবে। প্রার্থীকে তার এই কার্যক্রম এর শেষ দিন পর্যন্ত বজায় রাখতে হবে। তা হলেই প্রার্থী যে উদ্দেশ্যে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছে তা সফল হওয়া বিশেষ সম্ভাবনা থাকবে।
নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর লক্ষ্যে করণীয় কাজগুলো হল-
১.বাসা থেকে রওয়ানা দেয়ার সময় আরামদায়ক অথচ শোভন, শালীন রং ও ডিজাইনের জামা-জুতা পরিধান করে রওয়ানা হতে হয়।
২.সেনাবাহিনীতে যেহেতু চুল ছোট রাখে, সেহে
তু ’কল আপ লেটার’ পাওয়ার পর পরই চুল ছোট করে ফেলা ভাল।
৩.নির্ধারিত স্থানে নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ আগে পৌছাতে পারলে একটু সুবিধা পাওয়া যায়। সেটা হচ্ছে পরবতী সময় যারা আসবে তাদেরকে স্বাগত জানাবার সুবিধা। ঐ রকম এক
টা অপরিচিত স্থানে যে স্বাগত জানাবে তাকে সবাই পছন্দ করবে এটা জানা কথা। অর্থাৎ এই টেকনিকের মাধ্যমে অন্য প্রতিযোগীদের নিকট তুমি তোমাকে গ্রহণীয় করে তুলতে পা
রছ।
৪.এতাপূর্বে উপস্থিত প্রার্থীদের সংগে স্মিতহাস্যে সম্ভাষণ জানাবে এবং পরিচিত হতে হবে। এ পর্যfয়ে কোন মাধ্যম ব্যবহার করা উচিত নয়। নিজেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে সবার সংগে পরিচিত হবে।
৫.প্রার্থী যদি মনে মনে ভাবে যে, এই পরিচিত হওয়া, প্রতিযোগীদের মনে দাগ কাটতে পারা, প্রতিযোগিদেরকে পিকনিকের মেজাজে মাতিয়ে রাখা প্রকৃত পক্ষেই একটা পরীক্ষা, তবে সে এতে কৃতকার্য হতে পারবে। প্রার্থীকে তার এই কার্যক্রম এর শেষ দিন পর্যন্ত বজায় রাখতে হবে। তা হলেই প্রার্থী যে উদ্দেশ্যে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছে তা সফল হওয়া বিশেষ সম্ভাবনা থাকবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন