যে ১০টি বিষয় আপনাকে ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার আগে খেয়াল রাখতে হবে
For professional photographers or
amateur hobbyists; DSLR cameras are the best choice among all. In modern times,
it is going to be more popular for its better image quality, more control over
settings and obviously a lower cost. Before buying a new DSLR, you should filp
over these 10 points mentioned in following.
ভার্চুয়াল জগতে
প্রকাশিত হবার
মাধ্যম
ছাড়াও
আরও
নানা
কারণে
ইদানীং
ফটোগ্রাফির প্রতি
মানুষের বিপুল
আগ্রহ
তৈরি
হয়েছে।
আধুনিকতার আদলে
ক্যামেরা যন্ত্রটিও হয়ে
পড়েছে
অনেক
সহজলভ্য.. সস্তা।
ডিএসএলআর হচ্ছে
এ
যাবৎকালের সর্বাধুনিক প্রযৌক্তিক গুণ
সম্পন্ন ক্যমেরা যার
ভিউফাইন্ডারে সবচেয়ে
সঠিক
ছবি
ধরার
নিশ্চয়তা পাওয়া
যায়
এবং
প্রয়োজন অনুযায়ী এর
লেন্স
পরিবর্তন করা
যায়।
তো,
ডিএসএলআর কেনার
আগে
জেনে
নিন
ক্যামেরা নির্বাচন সম্পর্কে দশটি
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।
১.
ডিএসএলআর ক্যামেরা কিনতে
আগ্রহীদের জন্য
সবচেয়ে
জরুরী
বক্তব্যটি হলো,
কেনার
আগে
অবশ্যই
ভেবে
নিন
আপনার
আসলেই
ডিএসএলআর ক্যামেরা দরকার
কিনা।ভালো ছবি
তোলার
জন্য
বাজারে
অনেক
ভালো
মানের
পয়েন্ট
এন্ড
শ্যুট
ক্যামেরা আছে,
যার
অটো
মুড
ব্যবহার করে
অনেক
সহজে
চমৎকার
ছবি
তোলা
সম্ভব।
ডিএসএলআর তাদেরই
প্রয়োজন, যাদের
কেবল
ছবি
তোলা
নয়
বরং
ছবি
তোলা
শেখার
প্রতি
আগ্রহ
আছে।
২.
এবার
যদি
ডিএসএলআর কিনতেই
হয়
তবে
সবচেয়ে
প্রচলিত ব্র্যান্ডগুলোর দিকেই
বেশি
মনোযোগ
দিন।
এ
সময়ের
ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে
ক্যানন, নিকন, সনি
ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এতে
পরবর্তীতে লেন্স
বা
ক্যামেরা সংশ্লিষ্ট আনুষাঙ্গিক যন্ত্রাংশগুলো পাওয়া
সহজ
হবে।
৩.
বেশি
মেগাপিক্সেল থাকলে
ছবি
ভাল
হবে-
এই
ভুল
ধারণাটি এখনই
বাদ
দিন।
এই
এককটি
তোলা
ছবিটির
আকার
নির্ধারণ করে
দেয়
মাত্র।
অর্থাৎ
মেগাপিক্সেল বেশি
হলে
ছবিটি
সাধারণ
অবস্থার চেয়ে
বড়
করে
প্রিন্ট করলে
বা
ডিজিটালি জুম
করলেও
তার
মান
ভালো
থাকবে।
৪.
সেন্সরের আকার
ছবির
মান
নির্ধারণ করে।
সেন্সর
যত
বড়
হবে,
ছবি
স্পষ্ট
ও
ঝকঝকে
হবার
পাশাপাশি তার
কারিগরী মান
তত
ভাল
হবে।সুতরাং কেনার
সময়ে
এ
বিষয়টি
লক্ষ্য
রাখুন।
তবে
বড়
সেন্সরসহ ক্যামেরাগুলোর দামও
তুলনামূলকভাবে একটু
বেশি
হয়ে
থাকে।
৫.
খেয়াল
রাখুন,
আপনার
ক্যামেরাটিতে লাইভ
ভিউ
ডিসপ্লে আছে
কিনা।
এতে
ছবি
তোলার
আগেই
ছবিটি
দেখতে
কেমন
হবে
তা
দেখা
যায়।
নতুন
ফটোগ্রাফারদের জন্য
এটি
খুবই
প্রয়োজনীয় ফিচার।
৬.
ইদানীং
সময়ের
প্রায়
সব
ডিএসএলআর দিয়েই
ভিডিও
শ্যুট
করা
যায়।
আপনার
নির্বাচিত মডেলটির ভিডিও
করার
জন্য
কি
কি
ফিচার
আছে
জেনে
নিন।
লক্ষ্য
রাখুন
প্রতি
সেকেন্ডে কতগুলো
ফ্রেম
ধারণ
করা
যায়
বা
এক্সটার্নাল মাইক
লাগানো
যায়
কিনা
ইত্যাদি বিষয়গুলোর ওপর।
৭.
এছাড়াও
ক্যামেরা কেনার
আগেই
প্রয়োজনীয় এবং
গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো যেমন:
ফোকাল
পয়েন্ট,
শাটার
স্পিড,
ফ্রেমের আকার,
ইমেজ
স্ট্যাবিলাইজার, অটোফোকাস ইত্যাদিসম্পর্কে একটু
লেখাপড়া করে
নিন।এসকল ফিচারগুলো আপনার
ছবি
তোলা
ছবিটিকে আরও
সহজ
এবং
সুন্দর
করে
তুলতে
পারে।
৮.
ডিএসএলআর ক্যামেরা লেন্সসহ এবং
লেন্স
ছাড়া
দুইভাবেই বিক্রি
হয়ে
থাকে।
তাই
ক্যামেরা কেনার
আগেই
তার
সঙ্গে
আনুষাঙ্গিক কি
কি
পাচ্ছেন তা
খেয়াল
রাখুন।
ব্যাটারী, চার্জার এবং
কাধে
ঝোলানোর স্ট্র্যাপ ক্যামেরার সাথেই
পাওয়া
যায়।
তবে
ব্যবহারের আগে
মেমরী
কার্ড
আলাদা
করে
কেনার
প্রয়োজন হবে।
ক্যামেরা সুরক্ষিত রাখতে
ক্যামেরার ব্যাগটি যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব
কিনে
ফেলুন।
৯.
লেন্স
কেনার
ব্যাপারে বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত নিন।
বেশিরভাগ সময়ে
ক্যামেরার সঙ্গেই
একটা
বেসিক
লেন্স
পাওয়া
যায়।
এটা
দিয়ে
প্রাথমিকভাবে ছবি
তোলা
গেলেও
ডিএসএলআর-এর
পুরোটা
ব্যবহার করতে
গেলে
নতুন
লেন্স
কেনা
লাগবেই।
আপনি
কি
ধরণের
ছবি
তুলতে
চান
তার
ওপর
ভিত্তি
করেই
লেন্স
নির্বাচন করুন।
১০.সবশেষে ক্যামেরা কেনার
আগে
তার
কোন
গুণগত
ক্রুটি
আছে
কিনা
তা
পরীক্ষা করে
দেখুন।
সবচেয়ে
ভালো
হয়,
কোন
অভিজ্ঞ
লোক
পরিচিত
থাকলে
ক্যামেরা কেনার
সময়
তাকে
সঙ্গে
নিয়ে
যাওয়া।
এছাড়া
নিজেও
ক্যামেরা হাতে
নিয়ে
দেখুন
তার
ভার
ঠিক
আছে
কিনা
বা
ধরতে
স্বচ্ছন্দ্য বোধ
করছেন
কিনা।
মোটামুটি এ
বিষয়গুলো খেয়াল
রাখলেই
শখ
বা
প্রয়োজন মেটানোর জন্য
একটা
ভাল
মানের
ডিএসএলআর ক্যামেরা নির্বাচন করা
সম্ভব।কেনার আগে
নিজে
কিছুটা
লেখাপড়া করে
নিলে
বা
অভিজ্ঞ
কারও
পরামর্শ পাওয়া
গেলে
নির্বাচনের কাজটি
আরও
সহজ
হয়ে
যাবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন