ঘুরে আসুন 'স্বপ্নরাজ্য' নীলগিরি থেকে
সমুদ্র
সমতল হতে
২২০০ ফুট
উপরে আকাশের
কোল ঘেষে
এ যেন
একটি প্রাকৃতিক
সৌন্দর্যের স্বপ্নরাজ্য।
এখানে আকাশ
পাহাড়ের সাথে
মিতালী করে।
মেঘবালিকা চুমু
দিয়ে যায়
পাহাড়ের চুড়ায়।
হাত বাড়ালেই
ছুয়ে দেয়া
যায় মেঘের
পালক। মেঘের
দল এখানে
খেলা করে
আপনমনে। মেঘের
আলিঙ্গন যেন
ছেলের হাতের
মোয়া।
চাইলেই ছুয়ে দেখা যায়। সে এক রোমাঞ্চকর অনুভুতি। মনে হবে আপনি উড়ে বেড়াচ্ছেন আকাশের বুকে মেঘের সাথে। আকাশ বাতাস সবুজ আর মেঘের দল লুটোপুটি খায় পদতলে। কিযে এক শিহরণ জাগানো অনুভূতি না দেখলে বিশ্বাস করা মুশকিল। মনে হবে যেন স্বর্গ এসে ধরা দিয়েছে এ ধরায়।
অবচেতন মনে আপনি হারিয়ে যাবেন ক্ষণিকের জন্য, তবে রেশ রয়ে যাবে সারা জীবন। এ এমনই এক সুখস্মৃতি যা আপনাকে বার বার হাজার বার টেনে নিয়ে আসবে এখানে।
বান্দরবন হতে মাত্র ৫২ কিলোমিটার দূরে। কিন্তু এ যেন অন্য একটি জগত। ভিন্ন কোনো দেশ। মর্তের মাঝে স্বর্গের হাতছানি। হয়তো ভুলেই যাবেন যে আপনি বাংলাদেশে আছেন। পাহাড়ের গা বেয়ে উপরে উঠা যেমন রোমাঞ্চকর, পাহাড়ের চুড়া যেন আরো বেশী। এখানে যাবার জন্য একমাত্র বাহন হলো চান্দেরগাড়ী। ভাড়া ২০০০-২৫০০ টাকা। কিন্তু অদ্ভুত সে যাত্রা।
আলীকদম হতে থানচীগামী রাস্তা ধরে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন নীলগিরি। বান্দরবন কে বলা হয় প্রকৃতির কন্যা। এখানে এলে সত্যিই এর মর্মাথ অনুধাবন করা যায়। পাহাড়ের চুড়ায় উঠলেই দেখবেন একটি চমৎকার সাজানো গোছানো রিসোর্ট অপোক্ষা করছে আপনার জন্য। নীলগিরি হিল রিসোর্ট।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত এই রিসোর্টটি আপনাকে মুগ্ধ করবেই। এটি এতই অপূর্ব যে নীলগিরির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুন।
অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবন আর তার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গহলো বগালেক। প্রকৃতি পাহাড়েরর চুড়ায় জলরাশির আধার তৈরি করেছে এখানে। এ এক অবিশ্বাস্য সৌন্দর্য। প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে সমুদ্র সমতল হতে ১৫০০ ফুট উপরে জলরাশি সংরক্ষণ করে পাহাড়ের চুড়ায় তৈরি করেছে জলাধার।
রামু সদর উপজেলা হতে মাত্র ১৫ কিমি. দুরে প্রায় ১৫ একর জায়গা জুড়ে তৈরি হয়েছে বগালেক। নীল রং এর জল আর সবুজে ঘেরা চারপাশ একে দিয়েছে ভিন্ন এক রূপ, আলাদা এক পরিচিতি। মনে হবে যেন আকাশ আর বগালেকের নীল একাকার হয়ে মিশে গেছে দুর সীমানায়। এযেন প্রকৃতির এক মিলনমেলা। আর মিলনের এই মূহুর্তগুলো পর্যটকদের কাছে টানে চুম্বকের মত।
বগালেক যেতে চাইলে প্রথমে বান্দরবন হতে রুমা উপজেলায় যেতে হবে। এখানেও চান্দের গাড়ী আপনাকে পূর্ন সহযোগিতা করবে। সেখানে রুমা বাজার গিয়ে সেনাবাহিনীর অনুমতি নিয়ে যেতে হবে বগালেকে।
চাইলেই ছুয়ে দেখা যায়। সে এক রোমাঞ্চকর অনুভুতি। মনে হবে আপনি উড়ে বেড়াচ্ছেন আকাশের বুকে মেঘের সাথে। আকাশ বাতাস সবুজ আর মেঘের দল লুটোপুটি খায় পদতলে। কিযে এক শিহরণ জাগানো অনুভূতি না দেখলে বিশ্বাস করা মুশকিল। মনে হবে যেন স্বর্গ এসে ধরা দিয়েছে এ ধরায়।
অবচেতন মনে আপনি হারিয়ে যাবেন ক্ষণিকের জন্য, তবে রেশ রয়ে যাবে সারা জীবন। এ এমনই এক সুখস্মৃতি যা আপনাকে বার বার হাজার বার টেনে নিয়ে আসবে এখানে।
বান্দরবন হতে মাত্র ৫২ কিলোমিটার দূরে। কিন্তু এ যেন অন্য একটি জগত। ভিন্ন কোনো দেশ। মর্তের মাঝে স্বর্গের হাতছানি। হয়তো ভুলেই যাবেন যে আপনি বাংলাদেশে আছেন। পাহাড়ের গা বেয়ে উপরে উঠা যেমন রোমাঞ্চকর, পাহাড়ের চুড়া যেন আরো বেশী। এখানে যাবার জন্য একমাত্র বাহন হলো চান্দেরগাড়ী। ভাড়া ২০০০-২৫০০ টাকা। কিন্তু অদ্ভুত সে যাত্রা।
আলীকদম হতে থানচীগামী রাস্তা ধরে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন নীলগিরি। বান্দরবন কে বলা হয় প্রকৃতির কন্যা। এখানে এলে সত্যিই এর মর্মাথ অনুধাবন করা যায়। পাহাড়ের চুড়ায় উঠলেই দেখবেন একটি চমৎকার সাজানো গোছানো রিসোর্ট অপোক্ষা করছে আপনার জন্য। নীলগিরি হিল রিসোর্ট।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত এই রিসোর্টটি আপনাকে মুগ্ধ করবেই। এটি এতই অপূর্ব যে নীলগিরির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুন।
অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবন আর তার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গহলো বগালেক। প্রকৃতি পাহাড়েরর চুড়ায় জলরাশির আধার তৈরি করেছে এখানে। এ এক অবিশ্বাস্য সৌন্দর্য। প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে সমুদ্র সমতল হতে ১৫০০ ফুট উপরে জলরাশি সংরক্ষণ করে পাহাড়ের চুড়ায় তৈরি করেছে জলাধার।
রামু সদর উপজেলা হতে মাত্র ১৫ কিমি. দুরে প্রায় ১৫ একর জায়গা জুড়ে তৈরি হয়েছে বগালেক। নীল রং এর জল আর সবুজে ঘেরা চারপাশ একে দিয়েছে ভিন্ন এক রূপ, আলাদা এক পরিচিতি। মনে হবে যেন আকাশ আর বগালেকের নীল একাকার হয়ে মিশে গেছে দুর সীমানায়। এযেন প্রকৃতির এক মিলনমেলা। আর মিলনের এই মূহুর্তগুলো পর্যটকদের কাছে টানে চুম্বকের মত।
বগালেক যেতে চাইলে প্রথমে বান্দরবন হতে রুমা উপজেলায় যেতে হবে। এখানেও চান্দের গাড়ী আপনাকে পূর্ন সহযোগিতা করবে। সেখানে রুমা বাজার গিয়ে সেনাবাহিনীর অনুমতি নিয়ে যেতে হবে বগালেকে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন